আখাউড়া–আগরতলা রেলপথ
আখাউড়া–আগরতলা রেলপথ বাংলাদেশ ও ভারতের নির্মাণাধীন একটি রেলপথ।[1]
আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
স্থিতি | নির্মাণাধীন | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মালিক | বাংলাদেশ রেলওয়ে ভারতীয় রেল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
অঞ্চল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বিরতিস্থল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
স্টেশন | ৪ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
পরিষেবা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ধরন | বাংলাদেশের ও ভারতের রেললাইন | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
পরিচালক | পূর্বাঞ্চল রেলওয়ে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
কারিগরি তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ১৫ কিলোমিটার | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ট্র্যাক গেজ | ডুয়েল গেজ (বাংলাদেশ) ব্রডগেজ (ভারত) | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
ইতিহাস
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরার আগরতলা ও বাংলাদেশের আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনকে সংযুক্ত করার জন্য দুই দেশের সরকার ২১ মে ২০১৩ তারিখে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে।[2] রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য হবে ১৫.০৫৪ কিলোমিটার, যার মধ্যে মাত্র ৫ কিলোমিটার ভারতের দিকে বাকী অংশ বাংলাদেশের।[3] ২৯ জুলাই ২০১৮ তারিখে রেলপথ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। ২০২০ সালে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও কোভিড-১৯ মহামারীর জন্য তা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে এর নির্মাণকাজের সময়কাল মে ২০২১-এ পেছানো হয়।[4] এরপর এর লক্ষ্যমাত্রা যথাক্রমে জুন ২০২২[5] ও জুন ২০২৩-এ নির্ধারিত হয়।[6]
স্টেশন তালিকা
- আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশন
- গঙ্গাসাগর রেলওয়ে স্টেশন
- নিশ্চিন্তিপুর রেলওয়ে স্টেশন
- আগরতলা রেলওয়ে স্টেশন
তথ্যসূত্র
- "আগরতলা-আখাউড়া রেলপথের কাজ এগোচ্ছে"। Banglanews24.com। ২৭ জানুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- Jun 18, TNN /; 2014; Ist, 12:54। "Work on Agartala-Akhaura rail link to commence soon | Guwahati News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-০৬।
- প্রতিবেদক, নিজস্ব। "দ্রুত এগোচ্ছে আগরতলা-আখাউড়া রেলপথের কাজ"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-০৬।
- "আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ: সময় বাড়ল ২০২১ সালের মে পর্যন্ত"। ডিবিসিনিউজ.টিভি। ৪ অক্টোবর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০২২।
- "আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের অগ্রগতি নিয়ে হতাশ রেলমন্ত্রী"। প্রথম আলো। ৭ এপ্রিল ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০২২।
- হৃদয়, মাসুক (৯ নভেম্বর ২০২২)। "আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ: ৪ বছরেও শেষ হয়নি ১৮ মাসের প্রকল্প"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০২২।
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.