অ্যাড্রাস্টিয়া (প্রাকৃতিক উপগ্রহ)

৫ অ্যাস্ট্রেয়া নামক গ্রহাণুর সঙ্গে বিভ্রান্ত হবেন না।

অ্যাড্রাস্টিয়া
১৯৯৬ সালের নভেম্বর থেকে ১৯৯৭ সালের জুনের মধ্যে গ্যালিলিও মহাকাশযান থেকে তোলা অ্যাড্রাস্টিয়ার আলোকচিত্র
আবিষ্কার
আবিষ্কারক
  • ডেভিড সি. জেউইট
  • জি. এডওয়ার্ড ড্যানিয়েলসন
আবিষ্কারের তারিখ৮ জুলাই, ১৯৭৯
বিবরণ
উচ্চারণ/ædrəˈstə/[1]
নামকরণের উৎসঅ্যাড্রাস্টিয়া (গ্রিক: Ἀδράστεια; Adrasteia)
বিশেষণঅ্যাড্রাস্টিয়ান /ædrəˈstən/[2]
কক্ষপথের বৈশিষ্ট্য
কক্ষপথের গড়
ব্যাসার্ধ
১২৯০০০কিমি[3][4]
উৎকেন্দ্রিকতা০.০০১৫[3][4]
কক্ষীয় পর্যায়কাল০.২৯৮২৬দিন
(৭ ঘণ্টা, ৯.৫ মিনিট)[3][4]
গড় কক্ষীয় দ্রুতি৩১.৩৭৮ কিলোমিটার/সেকেন্ড[lower-alpha 1]
নতি০.০৩°
(বৃহস্পতির বিষুবরেখার প্রতি)[3][4]
যার উপগ্রহবৃহস্পতি
ভৌত বৈশিষ্ট্যসমূহ
মাত্রাসমূহ২০×১৬×১৪ কিলোমিটার[5]
গড় ব্যাসার্ধ৮.২±২.০কিমি[5]
আয়তন৩৪৫ঘন কি.মি.[lower-alpha 1]
ঘূর্ণনকালসমলয়
অক্ষীয় ঢালশূন্য[5]
প্রতিফলন অনুপাত০.১০±০.০৪৫[5]
তাপমাত্রা১২২ কেলভিন

    অ্যাড্রাস্টিয়া (/ædrəˈstə/) বা বৃহস্পতি ১৫ হল চারটি অভ্যন্তরীণ প্রাকৃতিক উপগ্রহের মধ্যে ক্ষুদ্রতম তথা দূরত্বের নিরিখে এই শ্রেণির উপগ্রহগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় স্থানাধিকারী। ১৯৭৯ সালে ভয়েজার ২ মহাকাশযান থেকে গৃহীত আলোকচিত্রগুলোর মাধ্যমে এই উপগ্রহটি আবিষ্কৃত হয়। অ্যাড্রাস্টিয়াই প্রথম উপগ্রহ যেটির আবিষ্কার দূরবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে ঘটেনি; বরং কোনও আন্তঃগ্রহ মহাকাশযান থেকে তোলা আলোকচিত্রের মাধ্যমে আবিষ্কৃত হয়েছিল।[6] প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এই উপগ্রহটির নামকরণ করা হয় গ্রিক দেবতা জিউসের (যার রোমান সমরূপ হলেন জুপিটার) পালিকা মাতা অ্যাড্রাস্টিয়ার নামানুসারে।[7]

    সৌরজগৎে সংশ্লিষ্ট গ্রহের এক দিনেরও কম সময়ে গ্রহটিকে প্রদক্ষিণকারী যে অল্প কয়েকটি প্রাকৃতিক উপগ্রহের কথা জানা যায়, অ্যাড্রাস্টিয়া সেগুলোর অন্যতম। এটি বৃহস্পতির প্রধান বলয়ের প্রান্তদেশ থেকে বৃহস্পতিকে প্রদক্ষিণ করছে। অনুমান করা হয় যে, এটিই বৃহস্পতি বলয়ের উপাদানের প্রধান সরবরাহকারী। ১৯৯০-এর দশকে গ্যালিলিও মহাকাশযানের পর্যবেক্ষণ সত্ত্বেও এই উপগ্রহটির আকার এবং বৃহস্পতির সঙ্গে জোয়ার-সংক্রান্ত বন্ধনের তথ্য ছাড়া আর কোনও ভৌত বৈশিষ্ট্যের কথা জানা যায়নি।

    আবিষ্কার ও পর্যবেক্ষণ

    অ্যাড্রাস্টিয়ার আবিষ্কারকালীন আলোকচিত্র; ১৯৭৯ সালের ৮ জুলাই ভয়েজার ২ মহাকাশযান থেকে তোলা। এই ছবিতে অ্যাড্রাস্টিয়া একেবারে মধ্যভাগে বার্হস্পত্য বলয়ের রেখার ফাঁকে অবস্থিত একটি অস্পষ্টতর বিন্দু।

    ১৯৭৯ সালের ৮ জুলাই জ্যোতির্বিজ্ঞানী ডেভিড সি. জেউইটজি. এডওয়ার্ড ড্যানিয়েলসন ভয়েজার ২ প্রোব থেকে তোলা আলোকচিত্রগুলিতে অ্যাড্রাস্টিয়াকে আবিষ্কার করেন। সেই সময় উপগ্রহটিকে এস/১৯৭৯ জে ১ নামে অভিহিত করা হয়।[6][8] ভয়েজার ২ থেকে তোলা ছবিগুলিতে অ্যাড্রেস্টিয়াকে একটি ছোটো বিন্দুর আকারে দেখা গেলেও[8] এটিই ছিল কোনও আন্তঃগ্রহ মহাকাশযানের পর্যবেক্ষণ থেকে আবিষ্কৃত প্রথম প্রাকৃতিক উপগ্রহ। এই উপগ্রহটি আবিষ্কারের পর কয়েক মাস আগে ভয়েজার ১ মহাকাশযান থেকে তোলা আলোকচিত্রগুলো থেকে বৃহস্পতির অপর দুটি অভ্যন্তরীণ প্রাকৃতিক উপগ্রহও (থিবিমেটিস) পর্যবেক্ষিত হয়। ১৯৯৮ সালে গ্যালিলিও মহাকাশযানের তোলা ছবি থেকে বিজ্ঞানীরা অ্যাড্রাস্টিয়ার আকার নির্ধারণ করতে সক্ষম হন। কিন্তু এই ছবিগুলোও নিম্নমানের ছিল।[5] ১৯৮৩ সালে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে গ্রিক উপদেবী অ্যাড্রাস্টিয়ার নামানুসারে এই উপগ্রহটির নামকরণ করা হয়, যিনি জিউস এবং তার প্রেমিকা আনানকের কন্যা।[7]

    ২০১৬ সালে অরবিটার জুনো জুনোক্যাম নামে একটি ক্যামেরা নিয়ে বৃহস্পতির কাছে উপস্থিত হয়। এই ক্যামেরার পর্যবেক্ষণ প্রায় সম্পূর্ণতই বৃহস্পতি-কেন্দ্রিক হলেও সব কিছু ঠিক থাকায় এটি বৃহস্পতির দুই উপগ্রহ মেটিস ও অ্যাড্রাস্টিয়ার অল্প কয়েকটি আলোকচিত্র গ্রহণেও সক্ষম হতে পারে।[9]

    ভৌত বৈশিষ্ট্য

    অ্যাড্রাস্টিয়া একটি অনিয়তাকার উপগ্রহ এবং এটির আয়তন আড়াআড়িভাবে ২০ × ১৬ ×১৪ ঘনকিলোমিটার।[5] এই উপগ্রহের পৃষ্ঠভাগের আয়তন আনুমানিক ৮৪০ থেকে ১,৬০০ (~১,২০০) বর্গকিলোমিটারের মধ্যে। তাই অভ্যন্তরীণ উপগ্রহগুলির মধ্যে এটিই ক্ষুদ্রতম। অ্যাড্রাস্টিয়ার পরিমাণ, গঠন ও ভর জানা যায় নি। তবে এটির গড় ঘনত্ব অনুমান করে বোঝা যায় তা অ্যামলথিয়ার অনুরূপ,[4] অর্থাৎ প্রায় ০.৮৬ গ্রাম/ঘন সেন্টিমিটার[10] এবং এটির ভর আনুমানিক প্রায় ২ × ১০১৫ কিলোগ্রামের কাছাকাছি। অ্যামালথিয়ার ঘনত্ব ইঙ্গিত করে যে সেটি ১০-১৫ শতাংশ রন্ধ্রতায় জলীয় বরফ দ্বারা গঠিত এবং অ্যাড্রাস্টিয়াও তার অনুরূপ হতে পারে।[10]

    প্রাপ্ত ছবিগুলির রেজোল্যুশন কম হওয়ায় অ্যাড্রাস্টিয়ার পৃষ্ঠভাগ সম্পর্কে কোনও তথ্যই জানা যায় না।[5]

    কক্ষপথ

    অভ্যন্তরীণ বার্হস্পত্য উপগ্রহ পরিবারের ক্ষুদ্রতম ও দ্বিতীয়-নিকটতম সদস্যটি হল অ্যাড্রাস্টিয়া। এটি বৃহস্পতির প্রধান বলয়ের বহিঃপ্রান্ত থেকে প্রায় ১২৯,০০০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধ পরিমিত এলাকায় (১.৮০৬ বৃহস্পতি ব্যাসার্ধ) বৃহস্পতিকে প্রদক্ষিণ করছে।[4]সৌরজগৎের যে তিনটি মাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ সংশ্লিষ্ট গ্রহের এক দিনের কম সময়ে গ্রহটিকে প্রদক্ষিণ করে, অ্যাড্রাস্টিয়া তাদের অন্যতম (অপর দু’টি উপগ্রহ হল বৃহস্পতির সর্ব-অভ্যন্তরীণ উপগ্রহ মেটিসমঙ্গল গ্রহের উপগ্রহ ফোবোস)। অ্যাড্রাস্টিয়ার কক্ষপথটির উৎকেন্দ্রতানতি অত্যন্ত কম—যথাক্রমে প্রায় ০.০০১৫ ও ০.০৩°। এটির নতি বৃহস্পতির কক্ষপথের সঙ্গে আপেক্ষিক।[4]

    বৃহস্পতির সঙ্গে জোয়ার-বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ায় অ্যাড্রাস্টিয়া তার কাক্ষিক পর্যায়ের সঙ্গে একযোগে আবর্তিত হয়। এর ফলে এই উপগ্রহের একটি দিকই সব সময় বৃহস্পতির অভিমুখে থাকে। অ্যাড্রাস্টিয়ার দীর্ঘ অক্ষরেখা বৃহস্পতির সরলরেখায় বিন্যস্ত। এটিই শক্তির নিম্নতম আপেক্ষিক অবস্থান।[5]

    অ্যাড্রাস্টিয়ার কক্ষপথটি বৃহস্পতির সমলয় কক্ষপথ ব্যাসার্ধের মধ্যে অবস্থিত হওয়ায় (মেটিসের মতো) জোয়ারের শক্তিগুলি ধীরে ধীরে এটির কক্ষপথকে এমনভাবে ক্ষয় করছে যে একদিন এটি বৃহস্পতির সঙ্গে ধাক্কা খাবে। এটির ঘনত্ব অ্যামালথিয়ার অনুরূপ হলে এটির কক্ষপথ প্রকৃতপক্ষে তরল রচ সীমার ভিতরেই অবস্থিত হতে পারে। কিন্তু এটি যেহেতু এখনও ভেঙে পড়ছে না, সেহেতু এটি এখনও নিশ্চয় কঠিন রচ সীমার বাইরেই রয়েছে।[4]

    অ্যাড্রাস্টিয়া বৃহস্পতির উপগ্রহগুলির মধ্যে দ্বিতীয় দ্রততম-সঞ্চরণশীল। এই উপগ্রহটির কাক্ষিক গতি ৩১.৩৭৮ কিলোমিটার/সেকেন্ড।

    বৃহস্পতির বলয়ের সঙ্গে সম্পর্ক

    বৃহস্পতির বলয়ের উপাদানগুলির বৃহত্তম জোগানদাতা হল অ্যাড্রাস্টিয়া। উপগ্রহটিকে দেখে মনে হয় কোনও উল্কা-সংঘর্ষের ফলে বৃহস্পতির চারটি ক্ষুদ্রাকার অভ্যন্তরীণ উপগ্রহের পৃষ্ঠভাগ থেকে নিক্ষিপ্ত উপাদান দিয়ে এটি গঠিত হয়েছে। সংঘাতজাত উৎক্ষেপগুলি সহজেই এই উপগ্রহগুলি থেকে মহাশূন্যে হারিয়ে যেতে পারে এবং উপগ্রহগুলির ঘনত্ব কম বলে ও সেগুলির পৃষ্ঠভাগ সেগুলির রচ গোলকের প্রান্তভাগের নিকটবর্তী বলেও এই ঘটনা ঘটতে পারে।[4]

    বৃহস্পতির সর্বাপেক্ষা ঘন বলয়টি (প্রধান বলয়) অ্যাড্রাস্টিয়ার কক্ষপথের ভিতরে[11] (সঠিকতরভাবে বললে, প্রধান বলয়ের বহিঃপ্রান্তের কাছাকাছি[11]) অবস্থিত বলে মনে করা হয় যে, এই উপগ্রহটিই বৃহস্পতির বলয় উপাদানগুলির সর্বাপেক্ষা প্রাচূর্যপূর্ণ উৎস। দৃশ্যমান বলয় উপাদানের সঠিক বিস্তারটি নির্ভর করছে ছবিগুলির পর্যায় কোণের উপর: সম্মুখভাগে বিচ্ছুরিত আলোয় অ্যাড্রাস্টিয়াকে স্থিরভাবে প্রধান বলয়ের বাইরে দেখা যায়,[12] কিন্তু পশ্চাদে বিচ্ছুরিত আলোয় (যা অধিকতর বৃহদাকার কণাগুলিকে প্রকাশ করে) মনে হয়, অ্যাড্রাস্টিয়ার কক্ষপথের বাইরে একটি সংকীর্ণ অনুবলয় রয়েছে।[4]

    পাদটীকা

    1. অন্যান্য স্থিতিমাপের ভিত্তিতে পরিগণিত।

    তথ্যসূত্র

    1. নোয়া ওয়েবস্টার (১৮৮৪) আ প্র্যাকটিক্যাল ডিকশনারি অফ দি ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ-এ উল্লিখিত বানানটি হল "Adrastia"
    2. এ. এইচ. ক্লগ (১৯০৫) প্লুটার্ক'স লাইভস: দ্য ট্রান্সলেশন কলড ড্রাইডেন'স, তৃতীয় খণ্ড, পৃ. ২৩৮
    3. ইভানস পোর্কো ও অন্যান্য ২০০২
    4. বার্নস সিমোনেলি ও অন্যান্য ২০০৪
    5. টমাস বার্নস ও অন্যান্য ১৯৯৮
    6. আইএইউসি ৩৪৫৪
    7. আইএইউসি ৩৮৭২
    8. জেউইট ড্যানিয়েলসন ও অন্যান্য ১৯৭৯
    9. জুনোক্যাম: সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ অপরচ্যুনিটিজ উইথ জুনো হ্যানসেন, সি. জে.; অর্টন, জি. এস. আমেরিকান জিওফিজিক্যাল ইউনিয়ন ১২/২০১৫
    10. আন্ডারসন জনসন ও অন্যান্য ২০০৫
    11. বার্নর সোয়াল্টার ও অন্যান্য ১৯৯৯
    12. অকার্ট-বেল বার্নস ও অন্যান্য ১৯৯৯

    সূত্র নির্দেশিকা

    • আন্ডারসন, যযে.ডি; জনসন, টি.ভি; শুবার্ট, জি.; আস্মার, এস.; জ্যাকবসন, আর.এ; জন্সটন, ডি.; লাও, এ.এল; লুইস, জি.; মুর, ডব্লিউ.বি; টেলর, এ.; থমাস, পি.সি; উইনুর্ম, জি. (মে ২৭, ২০০৫)। "Amalthea's Density is Less Than That of Water"। সায়েন্স৩০৮ (৫৭২৬): ১২৯১–১২৯৩। ডিওআই:10.1126/science.1110422পিএমআইডি 15919987বিবকোড:2005Sci...308.1291A
    • বার্নস, জোসেফ এ.; সোয়াল্টার, মার্ক আর.; হ্যামিল্টন, ডগলাস পি.; নিকোলসন, ফিলিপ ডি.; দ্য পাতেঁ, ইমকে; অস্কার্ট-বেল, মাউরিন এ.; থমাস, পিটার সি. (মে ১৪, ১৯৯৯৯)। "The Formation of Jupiter's Faint Rings"। সায়েন্স২৮৪ (৫৪১৭): ১১৪৬–১১৫০। ডিওআই:10.1126/science.284.5417.1146পিএমআইডি 10325220বিবকোড:1999Sci...284.1146B এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
    • বার্নস, জোসেফ এ.; সিমোনেলি, ড্যামন পি.; শোঅল্টার, মার্ক আর.; হ্যামিলটন, ডগলাস পি.; পোর্কো, ক্যারোলিন সি.; থ্রুপ, হেনরি; এসপোজিটো, ল্যারি ডব্লিউ. (২০০৪)। "জুপিটার'স রিং-মুন সিস্টেম" (পিডিএফ)। ব্যাগেনাল, ফ্র্যান; ডলিং, টিমোথি ই.; ম্যাককিনন, উইলিয়াম বি.। জুপিটার: দ্য প্ল্যানেট, স্যাটেলাইটস অ্যান্ড ম্যাগনেটোস্ফিয়ার। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা ২৪১–২৬২। আইএসবিএন 978-0-521-81808-7। বিবকোড:2004jpsm.book..241B
    • ইভানস, এম. ডব্লিউ.; পোর্কো, সি. সি.; হ্যামিলটন, ডি. পি. (সেপ্টেম্বর ২০০২)। "দি অরবিটস অফ মেটিস অ্যান্ড অ্যাড্রাস্টিয়া: দি অরিজিন অ্যান্ড সিগনিফিকেন্স অফ দেয়ার ইনক্লাইনেশনস"। বুলেটিন অফ দি আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি৩৪: ৮৮৩। বিবকোড:2002DPS....34.2403E
    • জেউইট, ডেভিড সি.; ড্যানিয়েলসন, জি. এডওয়ার্ড; সিনট, স্টিফেন পি. (নভেম্বর ২৩, ১৯৭৯)। "ডিসকভারি অফ আ নিউ জুপিটার স্যাটেলাইট"। সায়েন্স২০৬ (৪৪২১): ৯৫১। ডিওআই:10.1126/science.206.4421.951পিএমআইডি 17733911বিবকোড:1979Sci...206..951J
    • মার্সডেন, ব্রায়ান জি. (ফেব্রুয়ারি ২৫, ১৯৮০)। "এডিটোরিয়াল নোটিশ"আইএইউ সার্কুলার৩৪৫৪। ২০১১-০৭-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-২৮ (আবিষ্কার)
    • মার্সডেন, ব্রায়ান জি. (সেপ্টেম্বর ৩০, ১৯৮৩)। "স্যাটেলাইটস অফ জুপিটার অ্যান্ড স্যাটার্ন"আইএইউ সার্কুলার৩৮৭২। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-২৮ (উপগ্রহটির নামকরণ)
    • অকার্ট-বেল, এম. ই.; বার্নস, জে. এ.; ডবার, আই. জে.; টমাস, পি. সি.; ভেভেরকা, জে.; বেলটন, এম. জে. এস.; ক্লাসেন, কে. পি. (১ এপ্রিল ১৯৯৯)। "দ্য স্ট্রাকচার অফ জুপিটার'স রিং সিস্টেম অ্যাজ রিভিলড বাই দত গ্যালিলিও ইমেজিং এক্সপেরিমেন্ট"। ইকারাস১৩৮ (২): ১৮৮–২১৩। ডিওআই:10.1006/icar.1998.6072বিবকোড:1999Icar..138..188O
    • টমাস, পি. সি.; বার্নস, জে. এ.; রোসিয়ার, এল.; সিমোনেলি, ডি.; ভেভেরকা, জে.; চ্যাপম্যান, সি. আর.; ক্লাসেন, কে.; জনসন, টি. ভি.; বেল্টন, এম. জে. এস.; গ্যালিলিও সলিড স্টেট ইমেজিং টিম (সেপ্টেম্বর ১৯৯৮)। "দ্য স্মল ইনার স্যাটেলাইটস অফ জুপিটার"। ইকারাস১৩৫ (১): ৩৬০–৩৭১। ডিওআই:10.1006/icar.1998.5976বিবকোড:1998Icar..135..360T

    বহিঃসংযোগ

    This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.