অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ

আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ (ইংরেজি: ICC Under-19 Cricket World Cup) বিভিন্ন দেশের জাতীয় ক্রিকেট দলের অনূর্ধ্ব-১৯ বছরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতাবিশেষ। ১৯৮৮ সালে অস্ট্রেলিয়ায় ক্রিকেটের অন্যতম অংশ হিসেবে সর্বপ্রথম অনুষ্ঠিত হয়েছিল। পরবর্তীতে ১৯৯৮ সাল থেকে দ্বি-বার্ষিকভিত্তিতে নিয়মিতভাবে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। প্রতিযোগিতায় প্রধান নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হিসেবে রয়েছে আইসিসি

আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ
আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপের লোগো
ব্যবস্থাপকআইসিসি
খেলার ধরনএকদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
প্রথম টুর্নামেন্ট১৯৮৮  অস্ট্রেলিয়া
শেষ টুর্নামেন্ট২০২২ ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ
পরবর্তী টুর্নামেন্ট২০২৪
প্রতিযোগিতার ধরনরাউন্ড রবিন
নক-আউট
দলের সংখ্যা১৬
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারত (৫ম শিরোপা)
সর্বাধিক সফল ভারত (৫টি শিরোপা)
সর্বাধিক রানআয়ারল্যান্ড ইয়ন মর্গ্যান (৬০৬)
সর্বাধিক উইকেটজিম্বাবুয়ে ওয়েসলি মাধেভেরে (২৮)
ওয়েবসাইটআইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ

প্রথম প্রতিযোগিতায় মাত্র আট দল অংশ নেয়। কিন্তু পরবর্তী প্রতিযোগিতাগুলোয় ১৬-দলের অংশগ্রহণ ঘটে। অস্ট্রেলিয়া ও ভারত - প্রত্যেকেই তিনবার শিরোপা জয় করে। পাকিস্তান ২-বার এবং ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ ১-বার শিরোপা পায়। নিউজিল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কা চূড়ান্ত খেলায় অংশগ্রহণ করলেও শিরোপা জয়ে ব্যর্থ হয়। জুন, ২০১৬ সালে ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ বোর্ড (বিসিসিআই) ঘোষণা করে যে, ভারতীয় খেলোয়াড়গণ প্রতিযোগিতায় বয়সের শর্তাদি পালন করলেও কেবলমাত্র একবারই অনূর্ধ্ব-১৯ দলে খেলবে।[1]

ইতিহাস

১৯৮৮ (বিজয়ী: অস্ট্রেলিয়া)

১৭৮৮ সালে ক্যাপ্টেন আর্থার ফিলিপের ১১টি জাহাজ নিয়ে সিডনী হার্বারে প্রত্যাবর্তনের ২০০ বছর উদ্‌যাপন উপলক্ষে ১৯৮৮ সালে ম্যাকডোনাল্ড'স বাইসেন্টিনিয়াল ইয়ুথ ওয়ার্ল্ড কাপ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ৭টি টেস্ট ক্রিকেটভূক্ত দেশসহ আইসিসি'র সহযোগী সদস্য একাদশ দলসমূহ রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে খেলায় অংশ নেয়। অস্ট্রেলিয়া পাকিস্তানকে চূড়ান্ত খেলায় পরাভূত করেছিল।[2]

প্রতিযোগিতায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেছিলেন যারা পরবর্তীকালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলোয়াড় হিসেবে আবির্ভূত হন। তারা হলেন - ইংল্যান্ডের অধিনায়ক নাসের হুসেন এবং মাইকেল অ্যাথারটন, ভারতের স্পিনার ভেঙ্কটাপতি রাজু, নিউজিল্যান্ডের অল-রাউন্ডার ক্রিস কেয়ার্নস, পাকিস্তানের মুশতাক আহমেদ এবং ইনজামাম-উল-হক, শ্রীলঙ্কার সনাথ জয়াসুরিয়া এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্রায়ান লারা, রিডলি জ্যাকবসজিমি এডামস[3]

৫২.৩৩ রান গড়ে ৪৭১ রান নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার ব্রেট উইলিয়াম সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী এবং ১৯ উইকেট নিয়ে ওয়েন হোল্ডওর্থ (অস্ট্রেলিয়া) ও মুশতাক আহমেদ যথাক্রমে ১২.৫২ ও ১৬.২১ রান দিয়ে সংগ্রহ করেন।[4]

২০১০ (বিজয়ী: অস্ট্রেলিয়া)

২০১০ সালে প্রতিযোগিতাটি নিউজিল্যান্ডে জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত হয়। অস্ট্রেলিয়া ২৫ রানের ব্যবধানে পাকিস্তানকে চূড়ান্ত খেলায় পরাজিত করেছিল।

২০১২ (বিজয়ী: ভারত)

২০১২ সালের প্রতিযোগিতাটি অস্ট্রেলিয়ায় আগস্ট মাসে অনুষ্ঠিত হয়। ২৬ আগস্ট, ২০১২ তারিখে অনুষ্ঠিত চূড়ান্ত খেলায় স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া ভারতের কাছে ৬ উইকেটে পরাজিত হয়। বিজয়ী দলের অধিনায়ক উন্মুক্ত চাঁদ ১১১* রান করে ম্যান অব দ্য ম্যাচ, অস্ট্রেলিয়ার উইলিয়াম বশিষ্ট ম্যান অব দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন। সর্বাধিক রান করেন বাংলাদেশের এনামুল হক, ইংল্যান্ডের সর্বাধিক উইকেট পান রিস টপলী

২০১৪ (বিজয়ী: দক্ষিণ আফ্রিকা)

২০১৪ সালের প্রতিযোগিতাটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়। পূর্ণাঙ্গ দেশবিহীন সদস্য হিসেবে একমাত্র আফগানিস্তান দল প্রথমবারের মতো ও প্রতিযোগিতার ইতিহাসে নেপালের পর দ্বিতীয়বারের মতো কোয়ার্টার ফাইনালে উত্তীর্ণ হতে সক্ষমতা দেখায়। চূড়ান্ত খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকা দল পাকিস্তানকে পরাভূত করে প্রথমবারের মতো শিরোপা লাভ করে। সাবেক দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার টারটিয়াস বসের সন্তান করবিন বস ম্যান অব দ্য ম্যাচ এবং এইডেন মার্করাম ম্যান অব দ্য সিরিজ পুরস্কারে ভূষিত হন। পুরো প্রতিযোগিতায় দক্ষিণ আফ্রিকা দল কোন খেলায় পরাজিত হয়নি।

২০২০ (বিজয়ী: বাংলাদেশ)

২০২০ আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ প্রথমবারের মত আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ জেতে। ২০২০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ চূড়ান্ত খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার পচেফস্ট্রুমে ভারতকে ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে ৩ উইকেটে হারায়।[5]

টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ উইকেট শিকার ও রান সংগ্রহ করেন ভারতের দুই খেলোয়াড়। যশস্বী জয়সওয়াল করেন ৪০০ রান এবং রবি বিষ্ণুই ১৭ শিকার করেন। চূড়ান্ত ম্যাচে বাংলাদেশের অধিনায়ক আকবর আলী সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হোন।

ফলাফল

সাল স্বাগতিক চ্যাম্পিয়ন ফাইনাল খেলার ফলাফল রানার-আপ চূড়ান্ত খেলার মাঠ প্লেট চ্যাম্পিয়ন
১৯৮৮  অস্ট্রেলিয়া  অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া ৫ উইকেটে জয়ী  পাকিস্তান অ্যাডিলেড ওভাল নেই
১৯৯৮  দক্ষিণ আফ্রিকা  ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড ৭ উইকেটে জয়ী  নিউজিল্যান্ড ওয়ান্ডারার্স  বাংলাদেশ
২০০০  শ্রীলঙ্কা  ভারত ভারত ৬ উইকেটে জয়ী  শ্রীলঙ্কা সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ড  দক্ষিণ আফ্রিকা
২০০২  নিউজিল্যান্ড  অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া ৭ উইকেটে জয়ী  দক্ষিণ আফ্রিকা বার্ট সাটক্লিফ ওভাল  জিম্বাবুয়ে
২০০৪  বাংলাদেশ  পাকিস্তান পাকিস্তান ২৫ রানে জয়ী  ওয়েস্ট ইন্ডিজ বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম  বাংলাদেশ
২০০৬  শ্রীলঙ্কা  পাকিস্তান পাকিস্তান ৩৮ রানে জয়ী  ভারত আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম    নেপাল
২০০৮  মালয়েশিয়া  ভারত ভারত ১২ রানে জয়ী
(ডি/এল)
 দক্ষিণ আফ্রিকা কিনরারা একাডেমী ওভাল  ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২০১০  নিউজিল্যান্ড  অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া ২৫ রানে জয়ী  পাকিস্তান বার্ট সাটক্লিফ ওভাল  বাংলাদেশ
২০১২  অস্ট্রেলিয়া  ভারত ভারত ৬ উইকেটে জয়ী  অস্ট্রেলিয়া টনি আয়ারল্যান্ড স্টেডিয়াম  শ্রীলঙ্কা
২০১৪  সংযুক্ত আরব আমিরাত  দক্ষিণ আফ্রিকা দক্ষিণ আফ্রিকা ৬ উইকেটে জয়ী  পাকিস্তান ডিএসসি ক্রিকেট স্টেডিয়াম  বাংলাদেশ
২০১৬  বাংলাদেশ  ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫ উইকেটে জয়ী  ভারত শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম  আফগানিস্তান
২০১৮  নিউজিল্যান্ড  ভারত ভারত ৮ উইকেটে জয়ী  অস্ট্রেলিয়া বেয় ওভাল  শ্রীলঙ্কা
২০২০  দক্ষিণ আফ্রিকা  বাংলাদেশ বাংলাদেশ ৩ উইকেটে জয়ী
(ডি/এল)
 ভারত সেনওয়েস পার্ক  ইংল্যান্ড
২০২২ ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ  ভারত ভারত ৪ উইকেটে জয়ী  ইংল্যান্ড স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়াম  সংযুক্ত আরব আমিরাত
২০২৪ নির্ধারিত হয়নি

নতুন দলের আত্মপ্রকাশ

বছর নতুন দল মোট
১৯৮৮  অস্ট্রেলিয়া,  ভারত,  ইংল্যান্ড,  ওয়েস্ট ইন্ডিজ,  পাকিস্তান,  শ্রীলঙ্কা,  নিউজিল্যান্ড, অ্যাসোসিয়েট একাদশ
১৯৯৮  ডেনমার্ক,  দক্ষিণ আফ্রিকা,  বাংলাদেশ,  জিম্বাবুয়ে,  স্কটল্যান্ড,  আয়ারল্যান্ড,  নামিবিয়া,  পাপুয়া নিউগিনি,  কেনিয়া
২০০০ আমেরিকা একাদশ,    নেপাল,  নেদারল্যান্ডস
২০০২  কানাডা
২০০৪  উগান্ডা
২০০৬  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
২০০৮  বারমুডা,  মালয়েশিয়া
২০১০  আফগানিস্তান,  হংকং
২০১২ কোনো নতুন দল অংশ নেয়নি
২০১৪  সংযুক্ত আরব আমিরাত
২০১৬  ফিজি
২০১৮ কোনো নতুন দল অংশ নেয়নি
২০২০  জাপান,  নাইজেরিয়া
২০২২ কোনো নতুন দল অংশ নেয়নি
সর্বমোট ৩১

দলসমূহের পারফরম্যান্স

নির্দেশিকা
১ম চ্যাম্পিয়ন
২য় রানার্স-আপ
৩য় তৃতীয় স্থান
Q যোগ্যতা অর্জনে সক্ষম
§ যোগ্যতা অর্জনে সক্ষম হয়েও প্রত্যাহার
দলটি টুর্নামেন্টের জন্য অযোগ্য ছিল
n nম অবস্থান দল দ্বারা ভাগ করা হয়েছে
আয়োজক
দল অস্ট্রেলিয়া
১৯৮৮
দক্ষিণ আফ্রিকা
১৯৯৮
শ্রীলঙ্কা
২০০০
নিউজিল্যান্ড
২০০২
বাংলাদেশ
২০০৪
শ্রীলঙ্কা
২০০৬
মালয়েশিয়া
২০০৮
নিউজিল্যান্ড
২০১০
অস্ট্রেলিয়া
২০১২
সংযুক্ত আরব আমিরাত
২০১৪
বাংলাদেশ
২০১৬
নিউজিল্যান্ড
২০১৮
দক্ষিণ আফ্রিকা
২০২০
ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২০২২
মোট
 আফগানিস্তান ১৬শ১০ম৭ম৯ম৪র্থ৭ম ৪র্থ
 অস্ট্রেলিয়া ১ম৪র্থ৪র্থ১ম১০ম৩য়৬ষ্ঠ১ম২য়৪র্থ§২য়৬ষ্ঠ ৩য়১৩
 বাংলাদেশ ৯ম১০ম১১শ৯ম৫ম৮ম৯ম৭ম৯ম৩য়৬ষ্ঠ১ম ৮ম১৩
 বারমুডা ১৫শ
 কানাডা ১৫শ১৫শ১১শ১৫শ১৫শ১২শ১৩শ ১৫শ
 ডেনমার্ক ১৩শ
 ইংল্যান্ড ৪র্থ১ম৬ষ্ঠ৭ম৪র্থ৪র্থ৫ম৮ম৫ম৩য়৬ষ্ঠ৭ম৯ম ২য়১৪
 ফিজি ১৬শ
 হংকং ১৪শ
 ভারত ৬ষ্ঠ ৫ম ১ম ৩য় ৩য় ২য় ১ম ৬ষ্ঠ ১ম ৫ম ২য় ১ম ২য় ১ম ১৪
 আয়ারল্যান্ড ১৪শ ১২শ ১১শ ১৩শ ১৩শ ১০ম ১২শ ১৩শ ১৩শ ১০ম ১০
 জাপান ১৬শ
 কেনিয়া ১১শ১৩শ১৪শ১৫শ
 মালয়েশিয়া ১৬শ
 নামিবিয়া ১৫শ১৫শ১২শ১৫শ১১শ১৬শ১৪শ৭ম১৪শ
 নেদারল্যান্ডস ১৪শ
   নেপাল ৮ম১০ম১৩শ১১শ১০ম১৩শ৮ম
 নিউজিল্যান্ড ৭ম ২য় ৭ম ৬ষ্ঠ ৮ম ১০ম ৪র্থ ৭ম ৪র্থ ১০ম ১২শ ৮ম ৪র্থ § ১৩
 নাইজেরিয়া ১৫শ
 পাকিস্তান ২য় ৭ম ৩য় ৫ম ১ম ১ম ৩য় ২য় ৮ম ২য় ৫ম ৩য় ৩য় ৫ম ১৪
 পাপুয়া নিউগিনি ১৬শ ১৬শ ১৬শ ১২শ ১২শ ১৪শ ১৬শ ১৬শ ১৫শ
 দক্ষিণ আফ্রিকা ৩য় ৯ম ২য় ৭ম ১১শ ২য় ৫ম ৩য় ১ম ১১শ ৫ম ৮ম ৭ম ১৩
 স্কটল্যান্ড ১২শ ১৩শ ১২শ ১৬শ ১১শ ১৩শ ১৪শ ১২শ ১৪শ
 শ্রীলঙ্কা ৫ম ৬ষ্ঠ ২য় ৮ম ৫ম ৬ষ্ঠ ৭ম ৪র্থ ৯ম ৮ম ৪র্থ ৯ম ১০ম ৬ষ্ঠ ১৪
 উগান্ডা ১৪শ ১৪শ ১৩শ
 সংযুক্ত আরব আমিরাত ১২শ ১৪শ ৯ম
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১২শ ১৫শ
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৩য় ১০ম ৫ম ৪র্থ ২য় ৮ম ৯ম ৩য় ৬ষ্ঠ ৬ষ্ঠ ১ম ১০ম ৫ম ১১শ ১৪
 জিম্বাবুয়ে ৮ম ১১শ ৯ম ৬ষ্ঠ ৭ম ১৪শ ১৩শ ১৫শ ১১শ ১০ম ১১শ ১১শ ১২শ ১৩
বিলুপ্ত দল
আমেরিকা ১৬শ
অ্যাসোসিয়েট ৮ম
মোট ১৬ ১৬ ১৬ ১৬ ১৬ ১৬ ১৬ ১৬ ১৬ ১৬ ১৬ ১৬ ১৬

আরও দেখুন

  • Williamson, Martin। "The Under-19 World Cup"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-০৫

তথ্যসূত্র

  1. "India players barred from playing multiple U-19 World Cups". ESPN Cricinfo. Retrieved 24 June 2016.
  2. "Under-19 World Cup in Australia, February–March 1988"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-০৫
  3. "Australia 1998"। ICC। ২০০৭-০৪-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-০৫
  4. "McDonald's Bicentennial Youth World Cup 1987/88"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-০৫
  5. "Recent Match Report - Bangladesh Under-19s vs India Under-19s, Under-19s World Cup, Final | ESPNcricinfo.com"ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.